২১শে মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ৭ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, ২৩শে জিলকদ, ১৪৪৬ হিজরি

স্বভাবতই মনোরম ফাঁদ

বাংলার বারুদ
প্রকাশিত মে ১৬, ২০২৫, ০৭:২৮ অপরাহ্ণ
স্বভাবতই মনোরম ফাঁদ

স্বভাবতই মনোরম ফাঁদ
শাহ্ সাবরিনা মোয়াজ্জেম

একবিংশ শতাব্দীতেও হাঁটিনি ভীন্ন পথে।
——-চড়েও দেখেনি ভীন্ন রথের নাগরদোলায়!
জীবনকে ছায়াপথ ভেবেছি—
বনছায়ায় উন্মুখ হয়ে বিরাগভাজন হয়েছি
————আস্থাভাজনের দোলাচলে!
ওই যে ক্যানেল বনভূমি আর বনভোজনের
ইতিকথা—মনে মনে উসকে দেয় সুফলা বিষাদ।
তাইতো—বনখোলা বিড়াল বনখণ্ড ছেড়ে
————–চৌ-রথের কোণায় দাঁড়িয়ে যায়।
তখন মিনতির ঘরে আগুন ঢালে—-
————-পাগলের পা-ঝারা হয়ে।
অনুরুক্ত গহীনে উঁকি দেয় তৈলবাজা
——————-ছাইচাপা আগুন!
কেউ কি ভাবে কখনো– তাড়িত মুখ আর মুখোশের বিমূর্ততার অন্তর্জাল?

আকাঙ্ক্ষা এক মনোরম ফাঁদ—
ঘাটের জল ঘটের জলে একাকার।
ক্ষতের সৌন্দর্য নিয়ন আলোর উপসর্গ!
চর্চিত ট্রিপ-পূর্ব বক্তৃতার জ্ঞান আলেখ্যে
————– মন্দ লাগেনা!
কষ্টের বাহবায় কাঙালিপনায় বড্ড দুর্ভেদ্য।
আগাছায় ছেয়ে গেছে অন্তর—
বাউ কাটে দুর্দান্ত বিড়াল—
জীবন লঙ্ঘনের দায়-দায়িত্ব পাখা মেলে উড়ে।
উড়াল থেকেই ধরে নিলাম
———————–কষ্টের ফোয়ারা
আদি সুখের তুচ্ছতাচ্ছিল্যে হেয়ালি হতে!